img img img Adolescent Health
  • Resource
    IEC Materials Survey & Conference Knowledge Booth Important Link FAQ
  • Training Course
  • Video
  • Services
  • Data Analysis
  • Policy & Guideline
  • বাং EN
Sign-Up Form
Login Form

Not a member, please Sign-Up first

Course General Course

Module - 8

  • PPT
  • Pdf
  • Text
  • Video
  • Play Quiz
Module - 8

মনোসামাজিক সহায়তার প্রক্রিয়া ও

আত্মপরিচর্যা (self-care)

  • মনোসামাজিক কাউন্সেলিং রুমের পরিবেশ:

মনোসামাজিক কাউন্সেলিং কক্ষের পরিবেশ মনোসামাজিক সহায়তা প্রক্রিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা মনোসামাজিক সহায়তা প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে থাকে। যে কক্ষে মনোসামাজিক সহায়তা দেওয়া হবে তার পরিবেশ মনোসামাজিক সহায়তা প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং বাধাও দিতে পারে। যে কক্ষে মনোসামাজিক সহায়তা দেওয়া হবে তার পরিবেশ কেমন হবে সে ব্যাপারে সর্বজনীন কোনো নিয়ম নেই।

Shertzer & Stone (1980)  এর মতে,

    • কক্ষটা অবশ্যই আরামদায়ক এবং আকর্ষণীয় হবে।
    • কিছু কিছু মনোসামাজিক সহায়তা কক্ষে হালকা রং, মৃদু আলো, আরামদায়ক আসবাবপত্র এবং শব্দ না হওয়ার ব্যবস্থা থাকে।
    • মনোসামাজিক সহায়তাকারী ও ক্লায়েন্টের মধ্যকার দূরত্ব মনোসামাজিক সহায়তা সম্পর্ককে প্রভাবিত করতে পারে।
    • কক্ষের আরাম মনোসামাজিক সহায়তা প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।
    • এছাড়াও আরামের মাত্রা সাংস্কৃতিক পটভূমি, লিঙ্গ এবং সম্পর্কের প্রকৃতি দ্বারা প্রভাবিত হয়।
    • উভয় লিঙ্গের মনোসামাজিক সহায়তাকারী ও ক্লায়েন্টের মধ্যে ৩০৩৯ ইঞ্চি দূরত্ব থাকলে আরাম অনুভব হয়।
    • অনেকের মতে কক্ষে দু’টি চেয়ার এবং একটি টেবিল থাকবে।
    • চেয়ারগুলো এমনভাবে সাজানো থাকবে যাতে ৯০ ডিগ্রি কোণে বসতে পারে
    • রুমে কোন প্রতিবন্ধকতা থাকবে না।
    • টেলিফোন বন্ধ থাকবে এবং রুমে কেউ প্রবেশ করতে পারবে না।
    • তাদের অবস্থান ও কথাবার্তা অন্য কোনো ব্যক্তি দেখতে বা শুনতে পারবে না অর্থাৎ গোপনীয়তা রক্ষা করতে হবে।
  • ক্লায়েন্টের সাথে ইতিবাচক সম্পর্ক স্থাপন করা 
    • ক্লায়েন্টকে উষ্ণতার সাথে এবং প্রাণবন্তভাবে অভ্যর্থনা জানানো।
    • ক্লায়েন্টের কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা এবং বোঝা।
    • ক্লায়েন্টকে সহমর্মিতা প্রদর্শন করা এবং ক্লায়েন্টের সাথে নিরপেক্ষ থাকা।
    • প্রশংসামূলক কথাবার্তা বলা এবং নিজের পরিচয় দেয়া।
    • ক্লায়েন্টকে মুক্ত প্রশ্ন করা।
  • ক্লায়েন্টের সম্মতি পত্র

ক্লায়েন্টের সম্মতি নেয়া হলো মনোসামাজিক সহায়তার একটি চলমান প্রক্রিয়া। ক্লায়েন্টকে মনোসামাজিক সহায়তাকারী সেশন সম্পর্কে সকল তথ্য মৌখিক অথবা লিখিতভাবে উপস্থাপন করে সম্মতি নিতে পারেন।

    • সম্মতি নেয়ার পূর্বে ক্লায়েন্টকে মনোসামাজিক সহায়তাকারী সহায়তার প্রক্রিয়া, লক্ষ্য,তার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে জানাবেন।
    • ক্লায়েন্টের গোপনীয়তা রক্ষা করা হবে এবং কখন তা ভঙ্গ করতে হবে সে সম্পর্কে জানাবেন।
    • প্রয়োজনে কারো কাছে রেফার করা হতে পারে তা জানিয়ে রাখা।
    • থেরাপিউটিক প্রয়োজনে ক্লায়েন্টের তথ্য নথীভুক্ত করা হবে এবং কখনো কখনো তা রেকর্ডও করা হতে পারে তা ক্লায়েন্টকে অবহিত করা এবং অনুমতি গ্রহণ করা।
    • তার প্রদত্ত সকল তথ্য যে সুরক্ষিত থাকবে সে সম্পর্কে নিশ্চিত করা।
    • যদি ক্লায়েন্টের কোন তথ্য কোন গবেষণা কাজে ব্যবহার করা হয় তবে অবশ্যই তার পরিচয় গোপন রেখে প্রকাশ করা হবে।
  • SOLER:

ক্লায়েন্টকে উৎসাহ প্রদান করা, ক্লায়েন্টের মধ্যকার বৈপরিত্য লক্ষ্য করা, যেকোনো তথ্য দেবার আগে ক্লায়েন্টের অনুমতি নেওয়া, প্রশংসা ও স্বীকৃতি, পেশাবান্ধব পরিবেশ,  ফলপ্রসূ সহায়তার ক্ষেত্রে "SOLER" এর ভূমিকা অপরিহার্য। সহায়তাকারী সেবাগ্রহীতার সামনে নিজেকে কিভাবে সেবা প্রদান করার জন্য উপস্থাপন করবেন সেজন্য "SOLER" একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা।

নিম্নে "SOLER" এর বর্ণনা দেয়া হলঃ

  1. Sitting position- বসার ভঙ্গি। সহায়তাকারী যখন সেশনে বসবেন তখন মুখোমুখি না বসে একটু বাঁকা হয়ে অর্থাৎ খ-ংযধঢ়ব এ বসবেন। সরাসরি/মুখোমুখি বসলে সেবাগ্রহীতা অস্বস্তিবোধ করতে পারেন।
  2. Open posture- জড়তাহীনভাবে বসা, হাত-পা গুটিয়ে না রাখা।
  3. Lean forward- সামনের দিকে ঝুঁকে থাকা, যেন মনে হয় - কথা শুনতে আগ্রহী।
  4. Eye contact- দৃষ্টি বিনিময়। দৃষ্টি বিনিময়ের ফলে অন্যের কথা খুবই আগ্রহ নিয়ে শুনছেন তা প্রকাশ পায়।
  5. Relax- শান্ত থাকা, মানসিক ও শারীরিকভাবে শিথিল থাকা। অস্থিরতা প্রদর্শন না করা।
  • মনোসামাজিক সহায়তাকারী এবং ক্লায়েন্টের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা

মনোসামাজিক সহায়তাকারী সহায়তা প্রদানের ক্ষেত্রে নানা ধরনের ঝুঁকির সম্মূখীন হতে পারেন। মনোসামাজিক সহায়তাকারীর পেশাগত দায়িত্ব হলো নিজের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং সে সম্পর্কে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। বাস্তবিক অর্থে, এটা বলতে বুঝায় যদি মনোসামাজিক সহায়তাকারী উদ্বিগড়ব থাকেন, তবে তিনি তা কাউকে বলতে পারেন। যদি কোন তথ্য দরকার হয়, কারো মতামতের দরকার হয়, কারো সমর্থন দরকার হয়, তবে তিনি চাইতে পারেন। যদি অনিরাপদ বোধ করেন, তাহলে নিরাপত্তা চাইতে পারেন।

একজন মনোসামাজিক সহায়তাকারী নিজের সুরক্ষার জন্য নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো নিতে পারেনঃ

    • ক্লায়েন্টের আক্রমণাত্মক ও ঝুঁকিপূর্ণ আচরণ সঠিকভাবে সনাক্ত করা ও বুঝা।
    • যখন অফিসে সিনিয়র কর্মীরা উপস্থিত থাকেন তখন নতুন কোন ক্লায়েন্টের এপয়েন্টমেন্ট নেওয়া।
    • এজেন্সির নিরাপত্তা প্রক্রিয়া সম্পর্কে জেনে নেওয়া
    • সেশন শুরু করার আগে অভ্যর্থকের কাছ থেকে ক্লায়েন্ট সম্পর্কে জেনে নেওয়া যে, ক্লায়েন্টকে দেখতে কেমন লাগছিল, ওয়েটিং রুমে কেমন আচরণ করছিল, এবং তার মধ্যে কোন অসংলগড়বতা লক্ষ্য করা গিয়েছে কিনা ইত্যাদি।
    • ক্লায়েন্টের সাথে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা।সেশন চলাকালীন সময়ে নিজের হাত দৃশ্যমান রাখা।
    • রুমের এমন জায়গায় বসা যাতে সহজে বের হওয়া যায় (দরজার পাশে বসা)।
    • কোন প্ররোচণামুলক অঙ্গভঙ্গি প্রদর্শন না করা।
    • কোন উত্তেজক মন্তব্য না করা।
  • নীতিমালা

British Association for Counselling and Psychotherapy এর মতে, ক্লায়েন্ট ও মনোসামাজিক সহায়তাকারীর সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য নিম্নোক্ত নীতিমালাগুলো অনুসরণীয়:

১) বিশ্বাসযোগ্য হওয়া

ক্লায়েন্টের প্রতি বিশ্বাসযোগ্য আচরণ করা। বিশ্বাসযোগ্যতা হলো কোন সমস্যা বোঝা ও সমাধানের মৌলিক বিষয়। ক্লায়েন্টের বাস্তবিক প্রত্যাশাগুলো পুরণ নিশ্চিতকরণ, ক্লায়েন্টকে দেওয়া প্রতিজ্ঞা ও প্রতিশ্রুতিগুলোর প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করা। ক্লায়েন্টের গোপনীয় তথ্যগুলো তার অনুমতি ছাড়া প্রকাশ না করা।

২) ব্যক্তি স্বাধীনতা

মানসিক স্বাস্থ্য সেবার একটি পূর্বশর্ত এই নীতিটির পালন। এর অর্থ এই যে, প্রতিটি ক্লায়েন্টের নিজস্ব জীবন যাপন করার পূর্ণ অধিকার আছে, যতক্ষণ পর্যন্ত তাঁর আচরণ অন্যের অধিকারে হস্তক্ষেপ না করে। ব্যক্তি স্বাধীনতার মর্যাদা করার মাধ্যমে মনোসামাজিক সহায়তাকারী তাঁর ক্লায়েন্টের আত্মনির্ভরশীলতা ও প্রশংসার দ্বারা আত্মশক্তি বৃদ্ধিতেও সহায়তা করতে পারেন।

৩) মঙ্গলসাধন করা

ক্লায়েন্টের কল্যান (Wellbeing) বৃদ্ধির জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়া। কার্যকরী ফলাফল পাওয়ার জন্য ক্লায়েন্টের ইচ্ছাকে সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করা। নিজের সীমাবদ্ধতার প্রতি সচেতন থেকে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সহায়তা প্রদান করা। পেশাগত উনড়বতি ও সহায়তার গুণগত মান নিশ্চিত করার জন্য নিয়মিত সুপারভিশন নেওয়া ও সহায়তা সম্পর্কিত নানা বিষয়ে আপডেট থাকা।

  • ক্লায়েন্টের কোন ক্ষতি না করা

 

    • ক্লায়েন্টের কোন ধরনের ক্ষতি না করার প্রতিজ্ঞা করা।
    • ক্লায়েন্টের সাথে কোন ধরনের যৌন, অর্থনৈতিক, আবেগীয়, ও অন্যান্য শোষনমুলক আচরণ করা থেকে বিরত থাকা।
    • কোন বিষয়ে অদক্ষতা থাকলে সহায়তা না দেওয়া ও দক্ষতার অপব্যবহার না করা।
    • অসুস্থতা, ব্যক্তিগত নানা অসুবিধা বা মাদকদ্রব্য সেবন অবস্থার কারণে ব্যক্তি সেবা প্রদানে অনুপযোগী থাকলে সহায়তা প্রদান না করা।

১)  ন্যায়পরায়ণতা

    • প্রতিটি ক্লায়েন্টকে সমানভাবে বিচার করা ও সকল ক্লায়েন্টের প্রতি সমানভাবে ন্যায়পরায়ণ থাকা এবং তাদের মানবাধিকার ও মর্যাদাকে সম্মান করা।
    • সকলকে সমান সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে নিরপেক্ষভাবে সেবা দেওয়া।
    • কোন ব্যক্তি বা দলকে ব্যক্তিগত, সামাজিক ও অন্যান্য বৈশিষ্টের ভিত্তিতে বৈষম্য করা থেকে বিরত থাকা।

২) আত্মসম্মানবোধ

    • মনোসামাজিক সহায়তাকারীকে উপরোক্ত প্রতিটি নীতিমালা নিজের ক্ষেত্রেও প্রয়োগ করতে হবে।
    • নিজের পেশাগত উন্নতির জন্য নিয়মিত নানা ধরনের কাউন্সেলিং সেবা নেওয়া, থেরাপি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ নেওয়া এবং সুপারভিশন নেওয়া।
    • নানা ধরনের আত্ম-সচেতনতামুলক কর্মকান্ডে জড়িত হওয়া।
  • আত্মপরিচর্যা (self-care)
  • সেল্ফ কেয়ার বা আত্মপরিচর্যা মানে কি?

আত্মপরিচর্যা হলো মানসিক চাপ থেকে কিছুটা স্বস্তি পাওয়ার জন্য বা নিজেকে কর্মোদ্দোগী করে তোলার ক্ষেত্রে নিজের জন্য কিছু করা বা নিজেকে কিছুটা সময় দেওয়া।

মনোসামাজিক সহায়তাকারী হিসেবে আমরা অন্য ব্যক্তিকে তার মানসিক বিপর্যয় এর সময় সাহায্য করে থাকি, আমরা তাকে সহমর্মিতা প্রদান করে থাকি। জাতি, ধর্ম, বর্ণ, বয়স, কাজ নির্বিশেষে আমরা তাকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করে থাকি। স্বাভাবিকভাবে এই সকল কাজ খুব সাধারণ মনে হলেও কিন্তু এটি আসলে খুব চাপমূলক কাজ।

কারণ, আমরা অন্যের দুঃখের, কষ্টের, নির্যাতনের, ব্যথার কথা শুনে থাকি। মনোসামাজিক সহায়তা কোনও একপাক্ষিক সেবা নয়; কারণ এখানে সহায়তা গ্রহণকারী ও প্রদানকারী উভয়েই মনের ভীষণ গভীরের কথাগুলো বলে থাকেন, যে কথাগুলো অন্য কারো সাথে বলা সম্ভব নয়। মনোসামাজিক সহায়তাকারী যখন এই একান্ত কথাগুলো শুনে থাকেন, তার মানে হচ্ছে, তিনি নিজেও সহায়তা গ্রহণকারীর মতো একই মানসিক অবস্থার মধ্যে ওই মুহূর্তে আছেন। কারণ, ক্লায়েন্ট যে অনুভূতি নিয়ে কথা বলছে, তা অনুভব করে সেবা দিতে হয় সাহায্যকারীকে। ক্লায়েন্ট তাঁর মানসিক যন্ত্রণার কথাগুলো সাহায্যকারীকে বলে শান্ত হতে পারেন, কিন্তু সাহায্যকারী নৈতিকতার জন্য এই কথাগুলো অন্য কারো কাছে বলতে পারেন না। এমনকি, ক্লায়েন্টের কথা শুনে যদি সাহায্যকারী মানসিকভাবে যন্ত্রণা বোধ।

  • সেলফ কেয়ারের কিছু পদ্ধতি 
    • প্রথমে আরাম করে বসুন।
    • এরপর ধীরে ধীরে চোখ বন্ধ করুন।
    • এরপর শ্বাসের দিকে গভীর মনোযোগ দিন। (সাধারণত আমরা যখন শ্বাস নিই তখন আমাদের বুক ফুলে উঠে। রিলাক্সেসন এক্সারসাইজে শ্বাস নিবার সময় পেটও উঠা নামা করবে)।
    • বড় করে শ্বাস নিই, এরপর মুখ দিয়ে শ্বাস বের করে দেই।
    • আপনি যখন শ্বাস নিবেন তখন মনে করবেন যে ঠান্ডা, সুবাতাস আপনার নাক দিয়ে ঢুকে পেট পর্যন্ত চলে যাচ্ছে এবং পেট বেলুনের মত ফুলে উঠছে।
    • মনে করুন - আমার চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস; ঠান্ডা বাতাস আমার মাথা থেকে পা পর্যন্ত ছুঁয়ে যাচ্ছে।
    • আমার চারিদিকে অনেক পাখি, পাখিরা সব কিচির-মিচির করছে।
    • আমার খুব শান্তি লাগছে।
    • ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন।
    • আপনি যখন শ্বাস ত্যাগ করবেন তখন মনে করবেন যে, আপনার সব দুঃখ, কষ্ট, বেদনা, টেনশন, সব শ্বাসের সাথে বের হয়ে যাচ্ছে।

এ পুরা প্রক্রিয়াটি অন্ততঃপক্ষে পাঁচবার করুন।

এছাড়াও -

    • নিজের ভালো লাগা বা পছন্দের বিষয়গুলোকে নতুন করে আবিষ্কার করুন সবসময় নিজের জন্য কিছু সময় বরাদ্দ রাখুন, ওই সময়টুকু ব্যয় করুন নিজের ভাল লাগার কোন কাজে।
    • হতে পারে আপনি পছন্দের কোন গান শুনলেন, অথবা নিজের টেবিলের ফুলগুলো নতুন করে সাজালেন।
    • যখন মানসিকভাবে ক্লান্তবোধ করবেন, চেষ্টা করুন কাছের মানুষের সাথে হাল্কা/মজার গল্প করতে।
    • নিজেকে উপহার দিন।
    • হাসতে ভুলবেন না, নিজেকে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখতে ভুলবেন না।
    • পছন্দের বই পড়ুন, ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সবার সাথে মেশার চেষ্টা করুন।
    • যে সকল ব্যাপার নেতিবাচক মনে হয়, তা থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন।
    • মনে রাখবেন, নিজের জন্য সময় ব্যয় করা কিন্তু দোষের কিছু নয়।
    • নিজের ভালোলাগার কাজ নিয়ে কথা বলা অপরাধের কিছু নয়, যদি না তা অন্য কোন ব্যক্তিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে।
    • একজন শিক্ষক যে ধরণের কাজ করেন, তাকে সেক্ষেত্রে মানসিকভাবে অনেক সবল থাকতে হয়, যেন তিনি অন্য ব্যক্তিকে সবল থাকার মতো মানসিক শক্তি যোগাতে পারেন।
    • সুতরাং নিজের যত্ন নিন, আর অন্যকেও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার সুযোগ করে দিন।

 

Login Form

Not a member, please Sign-Up first

Sign-Up Form

Copyright © 2025 , All rights reserved DGFP and supported by UNICEF

  • img
  • img
  • img