img img img কৈশোরকালীন স্বাস্থ্য
  • চলো জানি
    আইইসি ম্যাটেরিয়ালস সমীক্ষা ও সম্মেলন জ্ঞানের কথা গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্ক সচরাচর জিজ্ঞাসা
  • প্রশিক্ষণ
  • ভিডিও
  • সেবা
  • তথ্য বিশ্লেষণ
  • নীতিমালা
  • বাং EN
Sign-Up Form
Login Form

Not a member, please Sign-Up first

জ্ঞানের কথা বিস্তারিত

কিশোর-কিশোরীদের পুষ্টি

  • পিডিএফ
  • টেক্সট
  • ভিডিও
কিশোর-কিশোরীদের পুষ্টি

কিশোর-কিশোরীদের পুষ্টি

১. কৈশোরকালীন সময়ে কি কি খাবার খাওয়া উচিৎ?

উত্তর: ১০ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত বয়স হলো শরীর বৃদ্ধির উপযুক্ত সময়। তাই এই বয়সে শরীরে খাদ্যের চাহিদা বেশি থাকে।কৈশোর বয়সে শরীরে কাঠামোগত বৃদ্ধি হয়। এজন্য এই সময় কিশোর-কিশোরীদের অনেক পুষ্টিকর খাবার দরকার হয়। নিম্নে একটি নমুনা খাদ্য তালিকা দেওয়া হলো। কিশোর-কিশোরীর দৈনিক নমুনা খাদ্য তালিকা (২৫০ মি. লি. বাটির হিসেবে)

২. অপুষ্টি বলতে কী বোঝায়?

উত্তর: মানবদেহের পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য সুষম খাবার প্রয়োজন। নিয়মিত যে খাবার গ্রহণ করা হয় তাতে যদি খাদ্য উপাদানসমূহ সঠিকভাবে না থাকে তাহলে ঐসব উপাদানের অভাবে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। সঠিক পরিমাণ খাদ্য উপাদানের অভাবে শরীরের যে অবস্থা তৈরি হয়, তাকে অপুষ্টি বলে। পুষ্টিহীনতা ও অতিপুষ্টি দু’টোই অপুুষ্টির অন্তর্ভুক্ত। ১০-১৯ বছর বয়সী কিশোর-কিশোরীরা দুই অবস্থার-ই শিকার হতে পারে।

৩. মুটিয়ে যেতে/মোটা হতে না চাইলে কি করা উচিৎ?

উত্তর: মুটিয়ে যেতে/মোটা হতে না চাইলে সুষম খাবার খেতে হবে। নিয়মিত খেলাধূলা করতে হবে। বাইরের অস্বাস্থ্যকর খাবার না খেয়ে ঘরে তৈরি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কৈশোরে ছেলে-মেয়েরা রাস্তার খোলা খাবার, চানাচুর, আচার, চটপটি, চিপ্স, আইসক্রিম, কেক, কোমল পানীয়, জুস, এনার্জি ড্রিংক ইত্যাদি মুখরোচক খাবার খায়। এগুলোতে চর্বি ও শর্করার মাত্রা বেশি থাকে, যা স্থলতা, হৃদরোগ এবং ডায়াবেটিসের মতো জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

৪. একজন কিশোরী মায়ের গর্ভাবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া উচিৎ?

উত্তর: কিশোরীদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণ একটি ঝুুঁকিপূর্ন অবস্থা। সাধারণ গর্ভবতী মায়েদের তুলনায় একজন কিশোরী মা’কে অধিক যত্নের প্রয়োজন। কিশোরী মা’কে গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে যেমন-

    • শর্করা জাতীয় খাবার (ভাত, রুটি, মুড়ি, চিনি, গুড়, মধু, আলু, চিড়া ইত্যাদি)
    • আমিষ জাতীয় খাবার (ডিম, দুধ, মাছ, মাংস, ডাল, বাদাম, বীচি ইত্যাদি)
    • আয়রনসমৃদ্ধ খাবার (মাংস, কলিজা এবং গাঢ় সবুজ শাক-সবজি)
    • ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ খাবার (কলিজা, পাকা পেঁপে, আম, গাজর, মিষ্টিকুমড়া, ছোট মাছ, ডিম, সবুজ শাকসবজি ও হলুদ রঙ্গের ফলমূল)
    • আয়োডিনসমৃদ্ধ খাবার (সামুদ্রিক মাছ এবং সমুদ্র তীরবর্তী এলাকার শাক-সবজি) এবং আয়োডিনযুক্ত লবণ।

 

প্রতিদিন ১০-১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে। চিকিৎসক বা স্বাস্থ্যকর্মীর পরামর্শ অনুযায়ী আয়রন, ফলিক এসিড ট্যাবলেট খেতে হবে। যদি কোন জটিলতা বা অন্য কোন শারীরিক অসুস্থ্যতা দেখা যায় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের নিকট যেতে হবে।

 

More

  • আমাতে আমি সহায়ক সহায়িকা
  • অভিভাবক সভার সহায়িকা
  • পরিবর্তনের গল্প
  • বিদ্যালয় স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও জনসংখ্যা শিক্ষা হ্যান্ডআউট
  • কৈশোরের স্বাস্থ্যতথ্য
  • কৈশোর - জীবন গড়ার সঠিক সময়
  • কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবা
  • কিশোর-কিশোরীদের মানসিক স্বাস্থ্য

Copyright © 2023 , All rights reserved DGFP and supported by UNICEF

  • img
  • img
  • img